আগে রিপোর্ট তারপর বাড়ি, প্রশাসনের নির্দেশে চিন্তায় পরিযায়ীরা
top of page

আগে রিপোর্ট তারপর বাড়ি, প্রশাসনের নির্দেশে চিন্তায় পরিযায়ীরা

লালারসের নমুনার রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কোয়রান্টিন সেন্টারেই থাকতে হবে পরিযায়ীদের। পুরাতন মালদা পুরসভা ও প্রশাসনের এমন নির্দেশে বেশ চিন্তিত পরিযায়ীরা।



পুরসভা সূত্রে জানা গেছে, পুরাতন মালদা পুরসভার উদ্যোগে ৩১ মে থেকে মাধাইপুর বিএড কলেজে চালু হয়েছে কোয়রান্টিন সেন্টার। ওই সেন্টারে বর্তমানে মোট ৮০ জন পরিযায়ী শ্রমিক রয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে ফিরেছেন। মঙ্গলবার রাতে স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে ওই কোয়রান্টিন সেন্টারের ৮০ জন শ্রমিকের লালারসে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এদিকে লালারসে নমুনা সংগ্রহ করার পর ওই কোয়রান্টিন সেন্টারে থাকা পরিযায়ীদের মধ্যে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে। যদিও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই পরিযায়ী শ্রমিকরা সেন্টারে রয়েছেন।


উল্লেখ্য, গতকাল করোনায় আক্রান্ত রতুয়া-১ নম্বর ব্লকের শিহিপুর ও বৈরগাছি এলাকার দুই ব্যক্তি ১৪ দিন কোয়রান্টিন সেন্টারে থাকার পর বাড়ি ফিরে যান। দু’জনই ভিনরাজ্য ফেরত শ্রমিক৷ উত্তরপ্রদেশ থেকে ফিরেছিল শিহিপুরের ব্যক্তি আর বৈরগাছি এলাকার আক্রান্ত ফিরেছিল মহারাষ্ট্র থেকে৷ বাড়ির ফেরার চারদিন পরে ওই দুই ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাসের হদিশ মেলে। এই ঘটনার পরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।



বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page