লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলি, প্রাণে বাঁচলেও খোয়া গেল সোনা-রূপো
top of page

লক্ষ্যভ্রষ্ট গুলি, প্রাণে বাঁচলেও খোয়া গেল সোনা-রূপো

দোকান থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের হামলা। দুষ্কৃতীদের ছোঁড়া গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হলেও পাথরের হামলায় গুরুতর আহত হন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। বর্তমানে তিনি মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে এক ব্যক্তিকে ধরতে পারলেও বাকিরা ২০ ভরি সোনার গয়না ও পাঁচ কেজি রূপোর গয়না নিয়ে পালিয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে গাজোল থানা এলাকায়।


আক্রান্ত স্বর্ণ ব্যবসায়ীর নাম সমীরণ কর্মকার৷ বাড়ি গাজোলের গোসানিবাদ এলাকায়৷ পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল রাতে অলঙ্কারের দোকান বন্ধ করে তিনি মোটরবাইক চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন৷ অভিযোগ, গাজোল রেলসেতুর কাছে সমীরণবাবুকে লক্ষ্য করে মোটরবাইক থেকে দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। সেই গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়৷ এরপরে দুষ্কৃতীরা সমীরণবাবুকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে থাকে৷ মাথায় পাথরের আঘাতে মোটরবাইক থেকে পড়ে যান সমীরণবাবু। তাঁর সঙ্গে থাকা সোনা ও রূপোর গয়না লুঠ করে নেয় দুষ্কৃতীরা। গুলির শব্দে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এসে দুষ্কৃতীদের পেছনে ধাওয়া করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা এক ব্যক্তিকে ধরতে পারলেও বাকিরা পালিয়ে যায়। তড়িঘড়ি সমীরণবাবুকে উদ্ধার করে মালদা মেডিকেল কলেজে ভরতি করা হয়।



সমীরণবাবুর ভাই নিশীথ কর্মকার জানান, দোকান থেকে তিনটি মোটরবাইকে দুষ্কৃতীরা তাঁর দাদার পিছু নিয়েছিল৷ সেতুর কাছে মোটরবাইক থেকেই একটি গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা৷ সেই গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়৷ এরপর দুষ্কৃতীরা পাথর ছুড়তে থাকে৷ পাথরের আঘাতে তাঁর দাদা বাইক থেকে পড়ে যান৷ সঙ্গে থাকা প্রায় ২০ ভরি সোনার গয়না ও ৫ কেজি রূপোর অলঙ্কার নিয়ে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়৷ স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে এক ব্যক্তিকে ধরে ফেলে। তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page