দোলে কলেজ চত্বরে রাজনীতিক মৌসম
top of page

দোলে কলেজ চত্বরে রাজনীতিক মৌসম

ঝোলা থেকে বেড়ালটা বেরিয়েই পড়ল৷ গতকাল মালদা কলেজে গিয়ে উত্তর মালদা লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মৌসম নূর জানান, এখন রং-এর সময়, সৌভাতৃত্ব, উৎসবের সময়৷ এখন রাজনীতি নয়৷ কলেজ জীবনের ফেলে আসা সময়কে আরও একবার ছুঁয়ে দেখতেই কলেজ পড়ুয়াদের আমন্ত্রণে তিনি রং উৎসবে শামিল হয়েছেন৷ গতকাল মালদা কলেজের পর আজ পুরাতন মালদার গৌড় কলেজে বসন্ত উৎসবে শামিল হন তিনি৷ এখানেও প্রথমে তাঁর মুখ থেকে বেরিয়ে আসে গতকালেরই কথা৷ অবশ্য ভোট নিয়ে প্রশ্ন করতেই আসরে নেমে পড়েন রাজনীতিক মৌসম৷ জানান, ১০ বছর ধরে তিনি উত্তর মালদার সাংসদ৷ মানুষের বিপদে আপদে থাকার চেষ্টা করেছেন৷ মানুষ তাঁকে যে দায়িত্ব দিয়েছিল, তিনি যতটা সম্ভব পালন করার চেষ্টা করেছেন৷ আবার তিনি মানুষের দ্বারে পৌঁছোনোর চেষ্টা করবেন৷ মানুষের কাছে ভোট ভিক্ষে করবেন৷ দোয়া, আশীর্বাদ চাইবেন৷ মানুষ যদি মনে করেন তিনি যোগ্য, তবে তাঁকে নিশ্চয়ই সবাই ভোট দেবেন৷ তিনি দিদির সৈনিক হিসাবে মানুষের কাছে পৌঁছোনোর চেষ্টা করছেন৷ তাছাড়া তিনি বরকত সাহেবের ভাগ্নি৷ তাঁর উত্তরাধিকারের একটি অংশ তিনিও৷ এটা তাঁর একটি পরিচয়৷ বরকত সাহেব কাজের মানুষ ছিলেন৷ সারা জীবন তিনি মানুষের কাজ করে গেছেন৷ তাঁকে দেখেই তিনি রাজনীতিতে এসেছেন৷ কিন্তু তাঁর মনে হয়েছে, বরকত সাহেবের মতো কাজ করতে চাইলে সঠিক মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তাঁর হাত ধরেই তিনি মালদায় অনেক বেশি কাজ করতে পারবেন৷ বিশেষ করে বিজেপির মতো সাম্প্রদায়িক শক্তিকে আটকাতে পারব৷ কে আমার বিরুদ্ধে প্রার্থী হবেন তা কোনও ফ্যাক্টর নয়৷ আগে তিনি কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে ভোটে জিতেছেন৷ কিন্তু এখন দিদির কাজ দেখে প্রচুর মানুষ তাঁর দিকে চলে এসেছে৷ মানুষ এখন অনেক ভালো আছে৷ তাই তিনিও দিদির দলে যোগ দিয়েছেন৷ দিদির সৈনিক হিসাবে তাঁদের কাছে পৌঁছোনোর পাশাপাশি মানুষের বিপদে আপদে পাশে থাকার চেষ্টা করবেন৷



তিনি দিদির সৈনিক হিসাবে মানুষের কাছে পৌঁছোনোর চেষ্টা করছেন৷ তাছাড়া তিনি বরকত সাহেবের ভাগ্নি৷ তাঁর উত্তরাধিকারের একটি অংশ তিনিও৷

আজ কলেজ পড়ুয়াদের সঙ্গে আবির খেলার পাশাপাশি নাচে মেতে ওঠেন মৌসম৷ তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা বিভূতিভূষণ ঘোষ সহ অন্যান্যরা৷


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page