পঞ্চায়েত নির্বাচনের শেষে নেতাদের প্রতিক্রিয়া
top of page

পঞ্চায়েত নির্বাচনের শেষে নেতাদের প্রতিক্রিয়া

নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারি, জেলা সম্পাদক, কংগ্রেস

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কংগ্রেসের জেলা সম্পাদক জানান, এটা ভোট নয়। ভোটের নামে লুঠ হয়েছে। সন্ত্রাস ছড়িয়ে, বোমাবাজি করে, মানুষ খুন করে ভোট হয়না। ভোটের নামে লুঠ করে গণিখানের দুর্গকে ভাঙা সম্ভব নয়। আগামী দিনে বিরোধীরা সবটাই দেখতে পাবে। তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির গোপন আঁতাত ছিল তা তাঁরা টের পেয়েছেন বলেও জানান তিনি।



সুব্রত কুণ্ডু, জেলা সভাপতি, বিজেপি

সুব্রতবাবু এদিন জানান, মালদা জেলায় বিপুল পরিমাণে জয় ও জেলা পরিষদ দখলের সম্ভবনা দেখেই শাসকদল দুষ্কৃতী ও প্রশাসনের সাহায্যে ব্যাপক হারে ছাপ্পা ভোট দিয়ে ভোটের ফলাফল বদলে দিয়েছে। ফলাফল অনুযায়ী রতুয়া-১ ব্লকে বিজেপিকে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী বলা হলেও তাঁরা মনে করছেন তাঁরাই ভোট জয় করেছেন। আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করে বিজেপি প্রমাণ করে দেবে এবারের নির্বাচনে কত সন্ত্রাস – কত ছাপ্পা ভোট হয়েছে। বিজেপি প্রার্থীদের সাধারণ মানুষ আপন করে নিলেও নাগরিকদের ভোট বাক্স পর্যন্ত পৌঁছতে দেওয়া হয়নি। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা ভীষণ দুঃখিত।

নীহাররঞ্জন ঘোষ, চেয়ারম্যান, ইংরেজবাজার

এই জয়ের কৃতিত্ব সম্পূর্ণ রূপে তৃণমূলের সভানেত্রীর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের জয় হয়েছে সর্বত্র। জেলার মানুষেরা তৃণমূলের প্রার্থীদের ভোট দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মালদার প্রচুর উন্নয়ন করেছেন।

অম্লান ভাদুড়ি, যুব সভাপতি, তৃণমূল কংগ্রেস

প্রয়াত কংগ্রেস নেতা এবিএ গনি খান চৌধুরি যা উন্নয়ন করেছিলেন মালদায় তার পরিবর্তে জেলার কংগ্রেস নেতারা কোন উন্নয়ন করেননি তাই মানুষ এবারে তাদের ভোট দেননি। মানুষ বুঝতে পেরেছে একমাত্র উন্নয়ন করতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিগত নির্বাচনগুলোর তুলনায় তৃণমূল এবার অনেক বেশি ভোট পেয়েছে। তৃণমূলের এই জয়ে তাঁরা প্রত্যেকেই খুশি।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

ভিডিয়োঃ কৃতাঙ্ক

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page