নবাবগঞ্জের ঘাটে গণধর্ষণে অভিযুক্তদের আড়াল করার অভিযোগ
পুরাতন মালদার নবাবগঞ্জের গুজরটোলা ঘাটে গণধর্ষণের ঘটনায় শোরগোল পড়েছিল জেলা জুড়ে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে এক যুবককে গ্রেফতার করে মালদা থানার পুলিশ। আজ নির্যাতিতার পরিবারের লোকজন মালদা থানার পুলিশের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে অভিযুক্তদের আড়াল করার অভিযোগ তুলেছেন। এই ঘটনায় মালদা থানার পুলিশের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
টাকার বিনিময়ে অভিযুক্তদের আড়াল করছে পুলিশ
আগের খবরঃ স্বামীকে বেঁধে রেখে পরিত্যক্ত বাড়িতে গৃহবধূকে গণধর্ষণ
উল্লেখ্য, গত ২২ অক্টোবর রাতে নবাবগঞ্জের গুজরটোলা ঘাটে গণধর্ষণের শিকার হন মুর্শিদাবাদ জেলার লালগোলা থানা এলাকার এক গৃহবধূ৷ নির্যাতিতা গৃহবধূ মালদা থানায় ৬ জনের নাম দিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন৷ তদন্তে নেমে মালদা থানার পুলিশ মূল অভিযুক্ত অশোক সাহাকে গ্রেফতার করে৷ এখনও পর্যন্ত বাকি অভিযুক্তদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এতেই নির্যাতিতার পরিবারের লোকজন সরব হয়ে উঠেছেন।
নির্যাতিতা বধূ অভিযোগপত্রে ৫ জনকে অভিযুক্ত হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন
নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগ, মালদা থানার আইসি গোটা ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন৷ নির্যাতিতা বধূ অভিযোগপত্রে ৫ জনকে অভিযুক্ত হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন৷ অথচ মালদা থানার পুলিশ একজনকে গ্রেফতার করেছে। টাকা নিয়ে মালদা থানার পুলিশ বাকি অভিযুক্তদের আড়াল করার চেষ্টা করছে।
নির্যাতিতার পরিবারের অভিযোগের পরে মালদা থানার পুলিশের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।