top of page

এশিয়া সেরা সুন্দরীর দৌড়ে মালদার মেয়ে মধুপর্ণা

আগামী মাসে ‘এলিক্সির এশিয়া’ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে থাইল্যান্ডে যাচ্ছেন মালদার মেয়ে মধুপর্ণা। মধুপর্ণার সাফল্যে খুশি তাঁর পরিবারও। আপাতত সবকিছু ভুলে নিজেকে গ্রুম করতে ব্যস্ত মধু।


মালদা শহরের বাঁশবাড়ি এলাকার বাসিন্দা মধুপর্ণা হোড়। বাবা দিলীপ হোড় অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মী। অবসর জীবনে নিজেকে পুরোপুরি সমাজসেবায় নিযুক্ত করেছেন দিলীপবাবু। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোটো থেকেই র‍্যাম্পে হাঁটার ইচ্ছে ছিল মধুর। কিন্তু মধ্যবিত্ত পরিবারের পিছু টান কাটিয়ে এগিয়ে যেতে পারেননি মধু। অবশেষে করোনা আবহে অর্থাৎ লকডাউনে ইন্টারনেট থেকে নিজেকে গ্রুমিং করা শুরু করেন মধু। প্রথমে দিল্লীতে জাতীয় স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন মধু। সেখান থেকে খুঁটিনাটি শিখেই রাজ্যস্তরে অংশগ্রহণ। তাতেই বাজিমাত। প্রথম স্থান অর্জন করেন মধু। এবার আন্তর্জাতিক স্তরে পা রাখতে চলেছেন তিনি।



মধুপর্ণা জানান, ছোটো থেকেই তাঁর র‍্যাম্পে হাঁটার ইচ্ছে। লকডাউনে ইন্টারনেটে সার্চ করে প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এরপর থেকেই নিজেকে গ্রুমিং করতে শুরু করেন মধু। প্রথমে দিল্লীতে জাতীয় স্তরে অংশগ্রহণ করেন। সেখান থেকে শিখেই রাজ্যস্তরে অংশগ্রহণ। রাজ্যস্তরে প্রথম স্থান অর্জন করেন তিনি। পরে ফ্যাশন উইকে অংশ নেন তিনি। ওডিশার খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জিত জগজিতের থেকে অনেক শেখার চেষ্টা করেন। অবশেষে এবার আন্তর্জাতিক স্তরে অংশ নিতে চলেছেন তিনি। এই ‘এলিক্সির এশিয়া’ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ২০টি দেশ অংশগ্রহণ করবে।


[ আরও খবরঃ শতোর্ধ্ব বৃদ্ধার শেষ যাত্রায় আজব কাণ্ড, হতবাক পথচলতি মানুষ ]



মেয়ের সাফল্য নিয়ে দিলীপবাবু জানান, মধ্যবিত্ত সংসারে থেকেও মধুর চিন্তাভাবনা অন্যরকম ছিল। মেয়ের ভাবনা প্রথমে বুঝতে পারলে হয়তো মেয়ে আরও আগে সাফল্য পেতে পারত। পরিবারের পুরো সমর্থন রয়েছে ওর পাশে। আন্তর্জাতিক স্তরে মেয়ের সাফল্য দেখতে মরিয়া তিনি।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page