মন্ত্রীর কাছে আবাস যোজনা নিয়ে অভিযোগ স্থানীয়দের
top of page

মন্ত্রীর কাছে আবাস যোজনা নিয়ে অভিযোগ স্থানীয়দের

জেলা সফরের শেষ দিনেও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা সহ বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে মানুষের অভাব অভিযোগের কথাও শুনলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কপিল মোরেশ্বর পাতিল৷ আজ দুপুরে প্রথমে ইংরেজবাজারের কেষ্টপুর পরে কালিয়াচকের গোলাপগঞ্জ এলাকার মানুষের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। স্থানীয় মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তের কথাও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।


আজ দুপুরে দুই দলীয় বিধায়ক শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরি ও গোপালচন্দ্র সাহার সঙ্গে ইংরেজবাজারের কেষ্টপুর গ্রামে যান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দারা আবাস যোজনা নিয়ে একাধিক অভিযোগ তুলে ধরেন মন্ত্রীর সামনে। এরপর মন্ত্রীর গোলাপগঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল। সেই খবর পেয়ে স্থানীয় মানুষজন আগে থেকেই বিএসএফ ক্যাম্পের সামনে ভিড় জমিয়েছিলেন। মন্ত্রীকে সামনে পেয়েই গ্রামবাসীরা জানান, টাকা না দিতে পারায় তাঁদের নাম আবাস যোজনার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।



সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কপিল মোরেশ্বর পাতিল জানান, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে কেন্দ্রীয় পোর্টালে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৬৫ লক্ষ নাম রেজিস্ট্রি করা হয়েছিল৷ সেই রেজিস্ট্রি থেকে রাজ্য সরকার ১৭ লক্ষ নাম বাতিল করে দেয়৷ কেন্দ্রীয় সরকার কোনো উপভোক্তার নাম সংযোজন কিংবা বিয়োজন করে না। এখন পোর্টালে ৩৯ লক্ষ নাম রয়েছে৷ প্রথম পর্যায়ে পশ্চিমবঙ্গে ১১ লক্ষ ঘর দেওয়া হয়েছে৷ কিন্তু এখনও সমস্ত নথিপত্র সঠিকভাবে জমা পড়েনি। রাজ্যের তরফে ১০ লক্ষ ৫০ হাজার সঠিক নথিপত্র দেওয়া হয়েছে৷ স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে তিনি জানতে পেরেছেন, গরিব মানুষকে ঘর দেওয়ার জন্য এখানে টাকা চাওয়া হচ্ছে৷ কেউ কি দিল্লি থেকে এসে টাকা চাইছে? তাহলে নিশ্চয় স্থানীয় কেউ টাকা চাইছে। সমস্ত অভিযোগ নিয়ে তদন্ত করা হবে৷




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page