top of page

সরকারি হাসপাতাল থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ, চাঞ্চল্য পুরাতন মালদায়

সরকারি হাসপাতাল থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়ার অভিযোগে শোরগোল পড়েছে পুরাতন মালদায়। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও পুরাতন মালদার মৌলপুর হাসপাতালে রক্ত পরীক্ষা নিয়ে হইচই পড়েছিল। বিষয়টি নিয়ে হস্তক্ষেপের জন্য জেলাশাসকের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই রোগী। বিষয়টি খতিয়ে দেখে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজাও।


পুরাতন মালদার মঙ্গলবাড়ি সারদা কলোনির বাসিন্দা বসুদেব ঘোষ জেলাশাসককে লিখিত অভিযোগে জানান, গত ২৭ অক্টোবর পা কাটা নিয়ে তিনি মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁর পা সেলাই করে ওষুধ লিখে দেন। হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে ওষুধ নিয়ে তিনি ওষুধ খেতে থাকেন। পরে তাঁর নজরে আসে ওই ওষুধ মেয়াদ উত্তীর্ণ। বিষয়টি নিয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন জানান তিনি।


বসুদেববাবু জানান, গোরুর জন্য পা অনেকটা কেটে গিয়েছিল৷ মৌলপুর হাসপাতালে চিকিৎসক কয়েকটি ওষুধ লিখে দেন৷ সেই ওষুধ খেয়ে পায়ের পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায়৷ তখনই দেখি, হাসপাতাল থেকে আমাকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়া হয়েছে৷ আমি জেলাশাসককে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছি৷



ঘটনাপ্রসঙ্গে পুরাতন মালদার ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক জয়দীপ মজুমদার জানান, শুনেছি, আউটডোর থেকে ওই রোগীকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়া হয়েছিল৷ এমন ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না৷ হাসপাতালে দু’জন ফার্মাসিস্ট স্টোরের দায়িত্বে রয়েছেন৷ ওষুধপত্র তাঁরাই দেখাশোনা করেন৷ ঘটনার তদন্তে ফার্মাসিস্টদের দোষ প্রমাণিত হলে তাঁদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Comentarios


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page