top of page

সততার প্রতীক মমতা আজ দুর্নীতির মাধ্যমঃ দেবশ্রী

এক সময় বাংলা গোটা ভারতবর্ষকে সংস্কৃতির পাঠ দিয়েছিল৷ সেই বাংলায় এখন আর শিষ্টাচার নেই৷ দেশের প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বিরোধী দলের রাজ্যসভাপতির সঙ্গে কী ধরণের ব্যবহার করা উচিত তা ভুলতে বসেছে৷ পশ্চিমবঙ্গের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে অবিলম্বে বিজেপির সরকার গঠন করা প্রয়োজন৷ মালদায় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে এসে মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরি৷


কলকাতা থেকে দলীয় আলোচনা সেরে শুক্রবার নিজ কেন্দ্রে ফেরত যাওয়ার পথে মালদায় দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন দেবশ্রী৷ পুরসভা নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, লোকসভা ভোটে মালদার দুই পুরসভায় যেভাবে বিজেপি লিড পেয়েছিল, সেই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে। পুর নির্বাচনে দুই পুরসভার দখল নেবে বিজেপি৷ তবে যদি নির্বাচন সুষ্ঠভাবে হয়, সাধারণ মানুষ যদি বিনাবাধায় ভোট দিতে পারেন।


দেবশ্রী চৌধুরি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

“সেদিনের সততার প্রতীক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকের দুর্নীতির সবচেয়ে বড়ো মাধ্যম। কারণ তাঁর পরিবারের ভাই, ভাইপো, নেতারা দুর্নীতির অন্যতম কাণ্ডারি হয়ে গেছে”


তিনি আরও জানান, মানুষের বিশ্বাস তৃণমূল থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। আজকের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সেদিনের বিরোধী দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে মানুষ মিল খুঁজে পাচ্ছেন না। সেদিনের সততার প্রতীক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকের দুর্নীতির সবচেয়ে বড়ো মাধ্যম। কারণ তাঁর পরিবারের ভাই, ভাইপো, নেতারা দুর্নীতির অন্যতম কাণ্ডারি হয়ে গেছে। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আঞ্চলিক দলগুলি মানুষকে ভুল বুঝিয়ে মূল ভারতবর্ষে থেকে বিচ্ছিন্ন করছে মানুষকে। মঞ্চে এসে নাচানাচি করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিষ্কার করে দিলেন মূল ভারতবর্ষ থেকে বিচ্ছিন্ন করে বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সাথে যুক্ত করার পরিকল্পনা তাঁদের আছে। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর অন্যতম কাণ্ডারি।


অভিনন্দন যাত্রায় শহরে আসছেন দিলীপ ঘোষ, জানিয়ে গেলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী


আগামী ২৭ জানুয়ারি দিলীপ ঘোষ ও গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডলের নেতৃত্বে জেলায় ৩০ হাজার মানুষ অভিনন্দন যাত্রায় নামবে বলেও জানান দেবশ্রী৷ তিনি বলেন, শাসকদলের পক্ষ থেকে যত আটকানোর চেষ্টা হবে। তত সরকারের গিট খুলতে শুরু করবে। সাধারণ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে এই বাঁধন খোলার জন্য অংশগ্রহণ করবে৷

Commentaires


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page