বাজারে মাছ নিয়ে দর কষাকষির শেষে বটি তুলে কোপ বিক্রেতাকে
top of page

বাজারে মাছ নিয়ে দর কষাকষির শেষে বটি তুলে কোপ বিক্রেতাকে

মাছের দর কষাকষি নিয়ে বিতর্কের জেরে এক মাছ বিক্রেতাকে বটি দিয়ে কোপানোর অভিযোগ সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত মাছ বিক্রেতা এখন চাঁচল সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁচলের দড়িয়াপুর এলাকায়। এই ঘটনায় ওই সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে পরিবারের তরফে।


আক্রান্ত মাছ বিক্রেতার নাম আনন্দ দাস (৬০)। বাড়ি চাঁচল থানার ইমামপুর গ্রামে। জানা গিয়েছে, অন্যান্য দিনের মতো আজও দরিয়াপুর বাজারে মাছ বিক্রি করছিলেন আনন্দবাবু। দুপুরে চাঁচল থানায় কর্মরত এক সিভিক ভলান্টিয়ার কৃষ্ণ মালো আনন্দবাবুর দোকানে মাছ কিনতে আসেন। ওই সিভিক ভলান্টিয়ার অত্যন্ত কম দামে মাছ কিনতে চান। কিন্তু তাতে রাজি হননি আনন্দবাবু। বারবার জোর খাটানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় কৃষ্ণ। অভিযোগ, এরপরেই গালিগালাজ করতে শুরু করে সে। প্রতিবাদ করায় বটি দিয়ে আনন্দবাবুর মাথায় আঘাত করে কৃষ্ণ। স্থানীয়রা আনন্দবাবুকে তড়িঘড়ি উদ্ধার করে চাঁচল সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে ভরতি করেন। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সেখানেই চিকিৎসাধীন তিনি। এই ঘটনায় আনন্দবাবুর ছেলে চাঁচল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।



আনন্দবাবুর ছেলে কৃষ্ণ দাস জানান,

চাঁচল থানার সিভিক ভলান্টিয়ার, কৃষ্ণ মালো জোর করে বাবার থেকে কম দামে মাছ কিনতে চায়। বাবা রাজি না হওয়ায় ওই সিভিক ভলান্টিয়ার মাছের আঁশ যুক্ত বটি দিয়ে বাবার কপালে আঘাত করে। বর্তমানে বাবা চাঁচল সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ওই সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে চাঁচল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page