ফের কাটমানি প্রসঙ্গ, ঘর না পেয়ে বিডিওর দ্বারস্থ হলেন চাঁচলের দম্পতি
top of page

ফের কাটমানি প্রসঙ্গ, ঘর না পেয়ে বিডিওর দ্বারস্থ হলেন চাঁচলের দম্পতি

কাটমানি না দেওয়ায় মেলেনি আবাস যোজনার ঘর। এমনই অভিযোগ তুলে বিডিওর দ্বারস্থ হলেন চাঁচলের দম্পতি। অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যের।


চাঁচলের আমলাপাড়ায় বসবাস গৌর দাসের। বাড়িতে রয়েছেন স্ত্রী গয়াদেবী। তাঁদের দুই ছেলের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আরেকজন বিয়ে করে অন্য জায়গায় সংসার শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে অসহায় হয়ে পড়েছেন ওই দম্পতি। গত বছর আবাস যোজনার তালিকায় তাদের নাম আসে। অভিযোগ, পঞ্চায়েত সদস্য আবাস যোজনার ঘর পাইয়ে দেওয়ার জন্য ২০ হাজার টাকা দাবি করে। কিন্তু টাকা দিতে না পারায় এখনও ঘর মেলেনি তাঁদের। বিষয়টি নিয়ে বিডিওর হস্তক্ষেপ দাবি করে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই দম্পতি।



গয়াদেবী বলেন, স্বামী অসুস্থ। অন্যের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালাতে হয়। বেশিরভাগ দিন নুন দিয়ে ভাত খেয়ে থাকি। বৃষ্টি হলেই ঘরে জল পড়ে। ত্রিপল মুড়ে সারারাত জেগে বসে থাকি। আবাস যোজনার ঘরের জন্য প্রধানের স্বামী ২০ হাজার টাকা চেয়েছিল। টাকা না দিতে পারায় ঘর মেলেনি। আমরা বিডিওকে বিষয়টি জানিয়েছি।


বিজেপির সদস্য পম্পা চৌধুরি বলেন, আবাস যোজনার তালিকায় নাম থাকলেও উনি পঞ্চায়েতে নথি জমা দেননি বলে ঘর পাননি। এখন বদনাম করতে কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ তোলা হচ্ছে। বাড়ি বসে থাকলে তো কিছু হবে না। বার্ধক্য ভাতা বা অন্যান্য সুবিধার জন্য পঞ্চায়েতে যেতে হবে।



চাঁচল ১ ব্লকের বিডিও সমিরণ ভট্টাচার্য জানান, অভিযোগ জমা পড়েছে, পুরো বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হবে।




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page