ছেলের অবর্তমানে পুত্রবধূকে কুপ্রস্তাব, প্রতিবাদের পর মৃতদেহ উদ্ধার
top of page

ছেলের অবর্তমানে পুত্রবধূকে কুপ্রস্তাব, প্রতিবাদের পর মৃতদেহ উদ্ধার

স্বামী ভিনরাজ্য শ্রমিকের কাজ করেন। সেই সুযোগ নিয়ে পুত্রবধূর ওপর কুদৃষ্টি দিয়েছিল শ্বশুর। প্রতিবাদ করে বিষয়টি বাবার বাড়িতে জানান পুত্রবধূ। বাবার বাড়ির লোকজনের থেকে বিষয়টি কানে পৌঁছয় স্বামীরও। এরপরেই সম্ভবত বাড়ির লোকদের কিছু বলেন স্বামী। পুত্রবধূর ওপর প্রভাব না খাটাতে পেরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠেছে শ্বশুর-শাশুড়ির বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুরে।


মৃত বধূর নাম আদুরী খাতুন (১৯)৷ বাড়ি বিহারের কাটিহার জেলার কুশল গ্রামে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় বছর দেড়েক আগে দক্ষিণ তালগ্রামের যুবক মহিদুল হকের সঙ্গে বিয়ে হয় আদুরীর। মহিদুল ভিনরাজ্যে শ্রমিকের কাজ করেন। স্বামীর অবর্তমানে শ্বশুর-শাশুড়ির সঙ্গেই থাকতেন আদুরি৷ অভিযোগ, ছেলের অবর্তমানে বউমাকে কুপ্রস্তাব দিতে শুরু করে শ্বশুর আবদুল মান্নান। বিষয়টি প্রথমে শাশুড়িকে জানান আদুরী। কিন্তু তারপরেও শ্বশুরের প্রস্তাব আসা বন্ধ না হওয়ায় এবারে বাবার বাড়ির লোকদের জানান আদুরী। বাবার বাড়ির লোকজন মহিদুলকে সমস্ত ঘটনা জানান। আদুরীর পরিবারের দাবি, এরপরেই হয়তো মহিদুল বাড়িতে কিছু বলেছিল। হয়তো সেই রাগেই আদুরীকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে খুন করা হয়েছে।


প্রতীকী ছবি।

মৃতদেহটি ময়নাতদন্তে পাঠিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত শ্বশুর ও শাশুড়ি পলাতক।


আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page