করোনা আবহে আমবাগানে পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
top of page

করোনা আবহে আমবাগানে পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

সাংসদ তহবিলের টাকায় কেনা অ্যাম্বুলেন্স বছরভর অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। করোনা আবহে আমবাগানে অ্যাম্বুলেন্স পড়ে থাকায় ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা। বিষয়টিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি চাঁচলের বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ।


উল্লেখ্য, প্রায় এক বছর আগে চাঁচলের মানুষের সুবিধার্থে স্থানীয় একটি ক্লাবকে সাংসদ তহবিলের ৩৭ লক্ষ টাকায় আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স প্রদান করেন উত্তর মালদার সাংসদ খগেন মুর্মু। কিন্তু উদ্বোধনের পর একদিনও মানুষের পরিষেবা দিতে পারেনি ওই অ্যাম্বুলেন্স। উদ্বোধনের পর থেকে অ্যাম্বুলেন্সটি আমবাগানে পড়ে থাকায় এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।


চাঁচলের বাসিন্দা দীপক চট্টোপাধ্যায় বলেন, মানুষের পরিষেবার জন্য অ্যাম্বুলেন্স কেনা হল। তড়িঘড়ি করে উদ্বোধন করা হল। কিন্তু এখনও মানুষ সেই অ্যাম্বুলেন্সের সুবিধে নিতে পারলেন না। করোনা আবহে যখন অ্যাম্বুলেন্সের সংকট সেই সময় আমবাগানে পড়ে রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স।



দায়িত্বপ্রাপ্ত ক্লাবের সদস্য জয়ন্তকুমার প্রামাণিক বলেন, সাধারণ অ্যাম্বুলেন্স প্রচুর রয়েছে চাঁচলে। ওই অ্যাম্বুলেন্সটিতে আইসিইউ পরিষেবা না থাকায় চালু করা সম্ভব হয়নি। দ্রুত তা চালু করা হবে। বিজেপির সাংসদ খগেন মুর্মুর দাবি, আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সের জন্য যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন তা তিনি বরাদ্দ করে দিয়েছেন। বিষয়টি জানতে পেরেই তিনি প্রশাসনকে জানাবেন বলেও জানান উত্তর মালদার সাংসদ। চাঁচলের তৃণমূল বিধায়ক নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, ওই অ্যাম্বুলেন্স কেনার টাকায় গড়মিল রয়েছে। তাই উদ্বোধনের এক বছর পরও অ্যাম্বুলেন্স পরিসেবা শুরু হয়নি।




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page