সাঁকো ভেঙে বিচ্ছিন্ন দুই গ্রাম, স্কুলে যাওয়া বন্ধ বাচ্চাদের
top of page

সাঁকো ভেঙে বিচ্ছিন্ন দুই গ্রাম, স্কুলে যাওয়া বন্ধ বাচ্চাদের

টাঙনের জলের তোড়ে বাঁশের সাঁকোর একাংশ ভেসে গিয়েছে। তাতেই পুরোপুরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে পুরাতন মালদার দুই গ্রামে। যাতায়াতের একমাত্র ভরসা হারিয়ে বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হয়েছে। কবে সেই বাঁশের সাঁকোর সংস্কার হবে তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। দ্রুত সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে পঞ্চায়েত প্রশাসন।


পুরাতন মালদার মুচিয়া গ্রামপঞ্চায়েত এলাকা দিয়ে বয়ে গিয়েছে টাঙন নদী। এই নদীর একদিকে শিবগঞ্জ ও বিধানগড় গ্রাম। অন্যদিকে, মালদা জেলার বাকি অংশ।এই দুটি গ্রামের যোগাযোগের একমাত্র ভরসা টাঙনের ওপরের বাঁশের সাঁকো। সারা বছর তেমন সমস্যা না দেখা দিলেও বর্ষার মরশুম আসতেই সাঁকোর ওপর দিয়ে যাতায়াত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। সম্প্রতি টাঙন নদীর জলস্তর অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় সাঁকোর একাংশ জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে।



স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, প্রায় ১৫ দিন আগে বাঁশের সাঁকো ভেসে গিয়ে দুটি গ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থা পুরোপুরি বন্ধ। আপাতত ভরা নদীতে নৌকোয় যাতায়াত করতে হচ্ছে। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। প্রধান-উপপ্রধান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন। কিন্তু এখনও সাঁকো মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে দীর্ঘদিন ধরে পাকা ব্রিজের দাবি জানানো হয়েছে হয়েছে। কিন্তু কিছুই হয়নি।


মুচিয়া গ্রামপঞ্চায়েত প্রধান পলি দাস জানান,

এলাকা পরিদর্শন করে এসেছি। পরিস্থিতি সত্যিই খারাপ রয়েছে। গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা প্রশাসনিক আধিকারিক সহ বিধায়ক, সাংসদদের জানানো হয়েছে। বিডিও জেলাস্তরে জানাবেন বলে জানিয়েছেন। তবে জলস্তর অনেকটা থাকায় এখন সাঁকো মেরামতের কাজ করা যাচ্ছে না।

আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page