আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Apr 29, 2023
আক্রান্ত মহিলার নাম ঝুলন দাস। স্বামী পরেশ দাস ভিন রাজ্যে শ্রমিকের কাজ করত। তাঁদের তিন ছেলেমেয়ে। জানা গিয়েছে, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই ঝুলনদেবীর স্বামী পরেশ দাস অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। কিছুপর থেকে ওই মেয়ের সঙ্গে থাকতে শুরু করে পরেশ। গত পাঁচ বছর ধরে সংসার খরচের জন্য টাকা দিচ্ছিল না পরেশ। সংসার খরচের টাকা চাইতে যাওয়ায় ঝুলনদেবীকে মারধর করে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ।
ঝুলনদেবীর অভিযোগ, স্থানীয় একটি মেয়ের সঙ্গে স্বামীর অবৈধ সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এখন স্বামী ওই মেয়ের সঙ্গে থাকছে। আমাদের তিন ছেলেমেয়ে থাকার পরেও সংসার খরচ দিচ্ছে না। সংসার খরচের টাকা চাওয়ায় আমাকে মারধর করে। দুদিন হাসপাতালে থাকার পর আজ চাঁচল থানায় অভিযোগ জানাতে এসেছি। এখনও গোটা মুখ ফুলে রয়েছে। আমি চাই পুলিশ বিচার করুক।