স্টেডিয়ামের সামনে আবর্জনা ফেলার নির্দেশ প্রশাসনের!
top of page

স্টেডিয়ামের সামনে আবর্জনা ফেলার নির্দেশ প্রশাসনের!

মহকুমা প্রশাসনের নির্দেশকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ফুটবল স্টেডিয়ামের সামনে শহরের সমস্ত নোংরা আবর্জনা ফেলে ডাম্পিং জোন নির্মাণের অভিযোগ উঠল পঞ্চায়েত প্রশাসনের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষিপ্ত চাঁচলবাসী।


এই ফুটবল স্টেডিয়ামের স্বপ্ন দেখেছিলেন লোকসভা কেন্দ্রের সংসদ প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি। তারই উদ্যোগে চাঁচলে তিলে তিলে গড়ে ওঠে ফুটবল স্টেডিয়াম। এখনো এই স্টেডিয়াম অসম্পূর্ণ হয়ে রয়েছে। ফুটবল স্টেডিয়ামের চারপাশে নোংরা আবর্জনা ভরে উঠেছে। অভিযোগ, ওই স্টেডিয়ামের সামনে নোংরা-আবর্জনা ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন চাঁচল গ্রামপঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ।



বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেশ কিছু দিন আগেই মহকুমাশাসক নিজের হাতে চাঁচল ফুটবল স্টেডিয়াম ঝাড়ু হাতে পরিষ্কার করেন। স্টেডিয়ামে যাতে যানবাহন, পশু প্রবেশ না করে তার জন্য স্টেডিয়াম চত্বর ঘিরে ফেলা হয়েছে। সমগ্র স্টেডিয়াম আলোকিত করতে বসানো হয়েছে উচ্চ বাতিস্তম্ভ। চাঁচল ফুটবল স্টেডিয়ামকে সুরক্ষিত রাখতে সমস্ত রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন চাঁচল মহকুমা প্রশাসন। কিন্তু কয়েক মাস যেতেই স্টেডিয়ামের অধিকাংশ এলাকা নোংরা আবর্জনায় ভরে গেছে। এদিন নোংরা আবর্জনা ফেলার সময় এক কর্মীকে হাতেনাতে ধরে ফেলে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিজেপির জেলা সম্পাদক দীপঙ্কর রাম। ওই কর্মী জানিয়েছে, স্টেডিয়ামে নোংরা আবর্জনা ফেলার নির্দেশ দিয়েছে পঞ্চায়েত।



অভিযোগ পুরোটাই স্বীকার করে নিয়েছেন চাঁচল গ্রামপঞ্চায়েতের উপপ্রধান উৎপল তালুকদার। তিনি জানান, আমরা ফুটবল স্টেডিয়ামের এক প্রান্তে গর্ত করে নোংরা আবর্জনা ফেলার নির্দেশ দিয়েছি। শহরের রাস্তাঘাটের নোংরা আবর্জনা দূর করতেই স্টেডিয়ামের এক প্রান্তে গর্ত করে আবর্জনা ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে সেই নোংরা ওখান থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে অন্যত্র ফেলা হচ্ছে।




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page