সেফটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে নার্সিং ছাত্রীদের বিক্ষোভ মেডিকেল কলেজে
top of page

সেফটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে নার্সিং ছাত্রীদের বিক্ষোভ মেডিকেল কলেজে

নিজেদের সেফটি ও সিকিউরিটির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নার্সিংয়ের ছাত্রীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ইংরেজবাজার থানার পুলিশ। এরপর নার্সিংয়ের ছাত্রীদের সাথে আলোচনার বসেন মালদা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যক্ষ ও হাসপাতাল সুপার। ছাত্রী ও হাসপাতাল সুপারের অভ্যন্তরীণ আলোচনায় তাঁরা আবার কাজে যোগদান করেন।


করোনাভাইরাসের সতর্কতায় জমায়েত এড়াতে রাজ্যর সমস্ত স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধ করা হয়েছে জেলার ২৩টি হাট। তবে ছুটি দেওয়া হয়নি নার্সিংয়ের ছাত্রীদের। নার্সিংয়ের ছাত্রীদের একাংশ মেসে থাকেন। করোনাভাইরাসের সতর্কতায় নার্সিংয়ের ছাত্রীদের মেস খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সমস্যায় পড়েছেন নার্সিংয়ের প্রথমবর্ষের ছাত্রীরা। অন্যদিকে, নিজেদের সেফটি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ইনটার্ন নার্সরা।


অনিন্দিতা চৌধুরি, নার্সিংয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রী

“নার্সিংয়ের ছাত্রীদের ছুটি দেওয়ার জন্য সোমবার ডাকা হয়েছিল। কিন্তু বুধবার ফের নার্সিংয়ের ছাত্রীদের ছুটি বাতিল করে দেওয়া হয়। প্রথম বর্ষের ছাত্রীদের মেসে থাকতে হয়। মেস কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জমায়েত এড়াতে মেস খালি করার নির্দেশ দিয়েছেন। এখন তাঁরা কোথায় থাকবেন?”

তিনি আরও জানান, প্রতিনিয়ত তাঁরা সেফটি ছাড়া কাজ করছেন। তাঁদের সেফটির ব্যবস্থা করার দাবিতে তাঁরা বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন। এক ইনটার্ন ছাত্রী বলেন, তাঁদের ইমারজেন্সি সার্ভিস দিতে হচ্ছে। অথচ তাঁদের শুধুমাত্র একটা কাপড়ে মাস্ক দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে তাঁদের হাইজিন বজায় রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেই কাজের জন্য তাঁদের পর্যাপ্ত সময় দেওয়া হচ্ছে না। তাঁরা যদি নিজেদের সুরক্ষিত না রাখতে পারেন তবে তাঁরা পরিসেবা দেবেন কী করে?



হাসপাতাল সুপার অমিত দাঁ জানান, গত মঙ্গলবার নার্সিং ছাত্রীদের ছুটি দেওয়া হলেও স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশে তাঁদের ফের যোগদান করতে বলা হয়। এনিয়ে কিছু সমস্যা হয়েছে। সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।


মালদা জেলার খবর ও বিনোদনের লেটেস্ট ভিডিয়ো আপডেট পেতে ক্লিক করুন



বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page