top of page

নীতি আয়োগের প্রতিনিধিদলের পরিদর্শনে আশায় বুক বাঁধছেন রেশম চাষিরা

মালদার রেশম চাষ নিয়ে ফের ভাবনা চিন্তা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে নীতি আয়োগের এক প্রতিনিধি দল কালিয়াচকের রেশম চাষের খুঁটিনাটি খতিয়ে দেখেছেন। এই পরিদর্শনের পর থেকে ফের আশার আলো দেখছেন রেশমচাষিরা। যদিও এই পরিদর্শন নিয়ে ক্যামেরার সামনে কিছু মন্তব্য করতে চাননি ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।


মালদা জেলায় প্রায় ২০ হাজার একর জমিতে রেশম চাষ হয়। এই চাষের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষ। রেশম চাষিদের দাবি, মালদায় রেশমি বস্ত্র তৈরির একটি কারখানা করা হোক। এতে চাষিরা ফড়েদের দাপট থেকে বাঁচবেন। পাশাপাশি জেলায় উৎপাদিত রেশম সুতো থেকে জেলাতেই বস্ত্র তৈরি হবে। দীর্ঘদিন ধরে এই দাবি জানিয়ে আসছিলেন চাষিরা। অবশেষে মধুমিতা শর্মার নেতৃত্বে নীতি আয়োগের এক প্রতিনিধি দল কালিয়াচকের রেশম চাষ খতিয়ে দেখেন। সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় রেশম পর্ষদের দুই বিজ্ঞানী ড. জি শ্রীনিবাস ও ড. বি ভি নাইডু এবং মালদা সেরিকালচার দফতরের ডেপুটি ডিরেক্টর অভিজিৎ গোস্বামী।



মধুমিতা শর্মা জানান, মালদা ও মুর্শিদাবাদ রেশম উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। মালদা জেলার রেশমচাষিরা কীভাবে চাষ করছেন, কীভাবে রেশম সুতো উৎপাদন করছেন, কী কী সরকারি সহায়তা পেয়েছেন, কী কী সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন, সবকিছুই তাঁরা খতিয়ে দেখেছেন। কেন্দ্রের নির্দেশে গোটা দেশ জুড়েই রেশম চাষের উপর সমীক্ষা চলছে। তাঁরা সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখে কেন্দ্রীয় সরকারকে রিপোর্ট দেবেন।


[ আরও খবরঃ বর্ষার আগে শহরের নিকাশি ব্যবস্থার হাল ফেরাতে উদ্যোগী পুরসভা ]



আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Tags:

বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page