top of page

ভাঙন রোধের নামে বালির বস্তা ভরে নাটক হচ্ছে, মন্ত্রীকে অভিযোগ স্থানীয়র

ভাঙন রোধের কাজের নামে বালির বস্তা ভরে নাটক চলছে। কোটি কোটি টাকা জলে যাচ্ছে। ভাঙন রোধের কাজ খতিয়ে দেখতে গিয়ে এলাকারবাসীর এমনই অভিযোগের মুখে মন্ত্রী।


আজ দুপুরে সেচ দফতর ও প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ভূতনির কেশবপুর ও কোশিঘাটের ভাঙন বিধ্বস্ত এলাকা ঘুরে দেখেন সেচ দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন। মন্ত্রীকে সামনে পেয়ে নিজেদের অভিযোগ তুলে ধরেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভাঙন রোধের কাজের কোটি কোটি টাকা জলে যাচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলেন গ্রামবাসীরা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন, এখানে ভাঙন রোধের কাজের নামে বালির বস্তা ভরে নাটক চলছে। কোটি কোটি টাকা জলে যাচ্ছে। আজ মন্ত্রী পরিদর্শনে এসেছিলেন তাঁকে সমস্ত বিষয় জানানো হয়েছে। পাশাপাশি এলাকাবাসীরা দাবি তুলেছে, ভাঙন রোধের কাজ সাধারণ ঠিকাদারদের বদলে ফরাক্কা ব্যারেজ প্রোজেক্টের ঠিকাদারদের দিয়ে করাতে হবে।



সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে সাবিনা জানান, গত কয়েকদিন ধরে কোশি নদীর চরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। আজ ওই এলাকার পরিস্থিতি দেখতে এসেছেন তাঁরা। গতবছরও কোশি নদীর তীরে সামান্য ভাঙন দেখা দিয়েছিল। সেই সময়ও অস্থায়ীভাবে ভাঙন রোধের কাজ করা হয়েছিল। এই মরশুমে পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে বাঁধ সংস্কার করা হয়েছে। তবে দেখা যাচ্ছে যেখানে বাঁধ সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে সেই অংশেই নদীর জল ধাক্কা মারছে। এনিয়ে আজ জেলাশাসকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। মহানন্দটোলা ও বিলাইমারির ভাঙন উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনের জন্য সরকারি খাস জমির ব্যবস্থা নিয়েও জেলাশাসকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।




আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন

Comments


বিজ্ঞাপন

Malda-Guinea-House.jpg

আরও পড়ুন

bottom of page