আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Apr 13, 2020
Updated: Sep 14, 2020
মন্দির কমিটির সভাপতি হরিকান্ত মাহাতো জানান, শনিবার সন্ধ্যায় মন্দিরের সেবায়েত মন্দির বন্ধ করে বাড়ি চলে যায়। রবিবার সকালে এসে সে দেখে মন্দিরের মূল দরজার তালা ভাঙা।
পুজোর বাসনপত্র, মন্দিরের দুটি ঘণ্টা এবং কিছু মায়ের গায়ের গহনা চুরি হয়ে গিয়েছে। এরপরই হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় মন্দিরে চুরির অভিযোগ দায়ের করা হয়। লকডাউনের সুযোগেই কেউ এই মন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। লকডাউনের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতীরা মন্দিরে চুরি করতে পারলে এলাকার বাড়িঘরও সুরক্ষিত নয়।
এদিকে, অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।