নিজস্ব প্রতিবেদন
Jul 26, 2017
Updated: Feb 25, 2023
পেটুক বাঙালির রসনাতৃপ্তিতে রসদের অভাব নেই মালদা শহরে৷পাহাড়ি মোমোর বাঙালিকরণ হয়েছে এই শহরে৷৩০ টাকায় এক প্লেট চিকেন মোমো বা ২০ টাকায় ভেজ মোমোর সঙ্গে আবার স্যুপও আছে৷ আর আছে চাটনি৷
আবার শহর ঘুরে জিভে জল আনা পাপড়ি চাট বা ফুচকার সম্ভার মিলবে বেশ কয়েক জায়গায়৷তবে সব কটা স্টলের মজা এক নয়৷কিন্তু মন ভরানো খাবার ফাঁকে খটকা থাকছে শহরবাসীর জন্য৷পেটপুজোয় যে সব পুরছেন পেটে, তা কি আদৌ নিরাপদ? মোমোর সসে হাত লাল রঙে রঙিন হয়ে ওঠে৷ আর দই বড়ার দইয়ে কখনো একটু টোকো গন্ধ নাকে সুড়সুড়ি দেয়৷ বিরিয়ানির চিকেন-মটন আদৌ টাটকা? বিরিয়ানির হলুদ রঙের মনটাও কি শরীরের পক্ষে নিরাপদ? এসব প্রশ্ন জাগতেই পারে মনে৷ কিন্তু উত্তর পাবেন না৷
কারণ, এ শহরেই শুধু নয়, গোটা জেলায় নয়, গৌড়বঙ্গের তিন জেলার কপালে একমাত্র ফুড ইনস্পেকটর৷ আর সপ্তাহে দু’দিন তাঁকে ছুটতে হয় বালুরঘাট ও রায়গঞ্জে৷ তাই হাজার চেষ্টাতেও সর্বত্র খাবারের গুণমান যাচাই যে ‘নীলমণি’ আধিকারিকের পক্ষে সম্ভব নয়, তা বলাইবাহুল্য৷ অগত্যা, চোখ বুজে পেটে পুরে দিন মোমো-চপের ঘণ্ট৷
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন