আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
May 5, 2022
স্থানীয় অভিভাবকদের অভিযোগ, এমনিতেই এই সেন্টারে সপ্তাহে চারদিন খাবার দেওয়া হয়। তাও কোনও কোনও দিন ঘুরে যেতে হয়। পরে সেই খাবার দাবি করলে আর মেলে না। উলটে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা হয়। ওই কর্মীর স্বামীও সেন্টারে আসে। কিছু বললে সে খুনের হুমকি দেয়।
অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী মৌসুমি চৌধুরি জানান, তাঁর বাবা আর ভাই মারা গিয়েছে। মা দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে। তাই তিনি চারদিন সেন্টারে যেতে পারেননি। হেল্পারের উপরেও নির্ভর করতে পারেননি। তাই তিনি নিজের হাতেই সব বিলি করেন। তাঁর সেন্টারে এত বাচ্চা আর মহিলা আসে যে তিনি সামাল দিতে পারেন না। তাই তাঁর স্বামী সাহায্য করতে সেখানে যায়। মায়ের অসুস্থতার জন্য তিনি সরকারিভাবে ছুটির আবেদন করতে পারেননি। যে সব অভিযোগ তোলা হচ্ছে সমস্ত ভিত্তিহীন।
[ আরও খবরঃ জুয়ার আসরে চলল গুলি, গুলিবিদ্ধ এক ]
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন