আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Sep 12, 2022
গতকাল চাঁচলের বসন্তপুর হাই মাদ্রাসা, রতুয়া হাই মাদ্রাসা এবং পুখুরিয়ার রানিনগর হাই মাদ্রাসায় অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন ছিল৷ ভোটের আগের দিন শনিবারই রতুয়া হাই মাদ্রাসার নির্বাচন ঘিরে শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন। পরদিন ব্যাপক পুলিশি প্রহরার মধ্যেও নির্বাচন ঘিরে উত্তেজনা তৈরি হয়। ভোট লুঠের পাশাপাশি বোমাবাজিরও অভিযোগ ওঠে। রবিউল খান নামে এক ভোটারের অভিযোগ, দুপুরে ভোট দিতে গিয়েও তিনি ভোট দিতে পারেননি। তৃণমূলের লোকজন তাঁকে জানায়, তাঁর ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে, তিনি যেন বাড়ি গিয়ে শুয়ে পড়েন।
সিপিএমের রতুয়া-১ নম্বর লোকাল কমিটির সম্পাদক নজরুল ইসলাম জানান, সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ ভোট চলছিল৷ দুপুর হতেই জেলা তৃণমূল সভাপতির ছেলে দুষ্কৃতী নিয়ে সন্ত্রাস সৃষ্টি করেন। তিনটি বোমা বিস্ফোরণও করা হয়। পুলিশ পদক্ষেপ নেওয়ার বদলে তৃণমূলকে মদত করে। থানার আইসির উপস্থিতিতে সিভিক ভলান্টিয়াররা ছাপ্পা ভোট দিতে শুরু করে৷ বিষয়টি নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলা তৃণমূল সভাপতি আব্দুর রহিম বকসি জানান, সমস্ত মাদ্রাসার নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। তৃণমূল গোলমাল করলে বসন্তপুর মাদ্রাসায় তৃণমূল হারল কীভাবে? তৃণমূলকে বদনাম করতে এসব বিরোধীদের চক্রান্ত।
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন