আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Feb 1, 2018
Updated: Feb 27, 2023
জানা গিয়েছে, সেই তদন্ত কমিটির রিপোর্ট ইতিমধ্যেই উপাচার্যের কাছে জমা পড়েছে৷ সূত্রের খবর, রিপোর্ট দেখে মাথায় হাত পড়েছে খোদ উপাচার্যেরও৷ রিপোর্টে বলা হয়েছে, অসংখ্য পড়ুয়াকে গ্রেস নম্বর দিয়ে পাস করানো হয়েছে৷ এতে অনেক ফেল করা ছাত্রছাত্রীও উতরে গিয়েছে৷ সব দেখেশুনে পুরোনো প্রকাশিত ফল বাতিল করে নতুন ফলাফল প্রকাশের কথা চিন্তাভাবনা করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ৷ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তদন্ত কমিটির এক সদস্য জানিয়েছেন, ছাত্রছাত্রীরা উত্তরপত্রে যে নম্বর পেয়েছেন, তার সঙ্গে প্রকাশিত ফলে বিস্তর অসঙ্গতি রয়েছে৷ সর্বোচ্চ ৮ নম্বর পর্যন্ত গ্রেস দেওয়া হয়েছে অন্তত ১০ হাজার পরীক্ষার্থীকে৷ যা পুরোপুরি অবৈধ৷ নিয়ম অনুযায়ী স্নাতক বা স্নাতকোত্তরস্তরের চূড়ান্ত পরীক্ষায় সফল পরীক্ষার্থীদেরই গ্রেস নম্বর দেওয়া যায়৷ যদি কোনো পরীক্ষার্থী দু’এক নম্বরের জন্য প্রথম শ্রেণি না পান, তবে তাঁকে সেই নম্বর গ্রেস দেওয়া যেতে পারে৷ কিন্তু সেক্ষেত্রেও এগ্জামিনেশন কমিটিকে উপাচার্য কিংবা ইউনিভার্সিটি কাউন্সিলের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে৷ কিন্তু এক্ষেত্রে তা করা হয়নি৷
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন