আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
May 27, 2019
Updated: Aug 17, 2020
সোমা জানান, টেস্টে ভালো ফল করেছিলাম। আশা ছিল প্রথম থেকে দশমের মধ্যে স্থান পাব৷ বড়ো পরিবারে মুদির দোকান করে দাদু একমাত্র উপার্জন করেন। ফলে বাড়িতে মাঝেমধ্যেই অশান্তি লেগে থাকত। চিৎকার-চ্যাঁচামেচিতে পড়াশোনায় অসুবিধে হত৷ তাই রাতে পড়াশোনা করতাম৷ সরকারি সাহায্য পেলে ভবিষ্যতে পড়াশোনার পথ অনেকটা সহজ হয়ে যাবে।