আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Apr 9, 2019
Updated: Sep 18, 2020
রাজ্যের মানুষ উন্নয়ন চোখে দেখছেন
এই রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের আমলে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষ সুখে আছেন। তাঁরা নিরাপদে রাতে ঘুমোতে পারছেন। রাজ্যের মানুষ উন্নয়ন চোখে দেখছেন। রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতে কিছু না কিছু উন্নয়ন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মালদা জেলায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, তপশিলি জাতিভুক্ত কৃষক সম্প্রদায়, রাজবংশী সম্প্রদায়, মতুয়া সম্প্রদায় ও আদিবাসী সম্প্রদায় বাস করেন। তারা চান সরকারি পরিষেবা ও সরকার তাদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত করুক। মালদা জেলার বন্যায় মুখ্যমন্ত্রীর নিজে থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি ঘর মেরামতের জন্য ও বন্যায় ফসলের ক্ষতি হয়েছিল তার ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা নিজে থেকে করেছেন। এছাড়াও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পর্ষদ থেকে ২০০ কোটি টাকা মালদা জেলা পরিষদের মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়নের কাজে ব্যয় করা হয়েছে। ফলে মানুষ বুঝতে পারছেন যে তৃণমূল ছাড়া রাজ্যে উন্নয়ন সম্ভব হবে না। বাকীদের মাধ্যমে উন্নয়ন মাঝপথেই আটকে যাবে।
পঞ্চায়েত ভোটের হার ধরে রাখতে পারলে জেলার দুটি আসনেই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা জয়ী হবেন
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে মৌসম নুর কংগ্রেস থেকে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন ও লোকসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেছেন, এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী জানান, বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট অনেক বেড়েছে। ২০১৪ সালে তৃণমূল কংগ্রেস ২০% ভোট পেয়েছিল। ২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে মালদা জেলায় তৃণমূল কংগ্রেস কোনও আসন না পেলেও তাদের ভোট বেড়ে হয়েছিল ৩০ শতাংশ। আর পঞ্চায়েত ভোটে তা ৪৫.৯৭ শতাংশ। মূলত: ভোটের এই বৃদ্ধির হার এসেছিল কংগ্রেস এবং সিপিএম-এর ভোট ব্যাংক থেকে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির থেকেও তারা বেশ কিছু ভোট নিজেদের আয়ত্তে আনতে সক্ষম হবেন এবং সেক্ষেত্রে বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোটের হার ধরে রাখতে পারলে জেলার দুটি আসনেই তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীরা জয়ী হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন শুভেন্দুবাবু।