আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Jan 21, 2020
Updated: Feb 26, 2020
স্বাদেও চাঁচলবাসীর মন কেড়েছে এই কুল। বর্তমানে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কিলো প্রতি বিকচ্ছে এই কুল। উল্লেখ্য, চাঁচলের মতিহারপুর গ্রামপঞ্চায়েতের বসতপুর গ্রামের কুল চাষি জাহাঙ্গীর আলম জানান, জ্যৈষ্ঠ মাসে শিলিগুড়ি থেকে ১০ হাজার টাকায় ১০০টি চারা কিনে এনেছিলেন তিনি। সাত মাস পর এবারই ফল এসেছে। ১৫ দিন পর কুলগুলি বাজারে বিক্রির জন্য পাঠানো হবে।
তিনি আরও জানান, একবার চারা রোপণ করলে তিন বছর ফল হয়। ফলন ভালো হলে বিঘা প্রতি ২৮ মন কুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দশ কাঠা জমি চাষ করতে তাঁর প্রায় ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এই নতুন প্রজাতির কাশ্মীরি আপেল কুল চাষ দেখে পার্শ্ববর্তী গ্রামের অনেক কৃষক চারা সংগ্রহের জন্য তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। এই প্রজাতির কুলের চারা উৎপাদন করে তিনি চাষিদের মধ্যে এই চাষ ছড়িয়ে দিতে চান। তবে অর্থের অভাবে তিনি তা করতে পারছেন না।