আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Oct 1, 2021
করোনা আবহে বন্ধ রয়েছে কলেজে পঠনপাঠন। অনলাইনে ছাত্রছাত্রীদের পঠনপাঠন ও পরীক্ষা চলছে। পড়ুয়াদের অভিযোগ, চাঁচল কলেজের আরবি ও বাংলা বিভাগের শিক্ষকরা টাকার বিনিময়ে নম্বর দিচ্ছেন। যেসমস্ত ছাত্রছাত্রী তাঁদের কাছে টিউশনি পড়ছে, তাদের বেশি নম্বর দেওয়া হচ্ছে। আবার নম্বরের বিনিময়ে কারোও কাছে ৩০০ কারো থেকে ৪০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ।
একাধিক অভিযোগ তুলে চাঁচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাসের অফিসে ঢুকে অবস্থানে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন কলেজের ছাত্রছাত্রী তথা টিএমসিপি কর্মীরা। প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলে বিক্ষোভ।
এক ছাত্রের অভিযোগ, কয়েকদিন ধরেই টাকার বিনিময়ে ঘনিষ্ঠ ছাত্রছাত্রীদের মেধা নির্ধারণ করা হচ্ছে। সরকার বেতন দিচ্ছে আমাদের পড়ানোর জন্য। কিন্তু টাকার বিনিময়ে নম্বর বণ্টন করা হচ্ছে। তাই আমরা আজ ক্ষুব্ধ হয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছি। কলেজ কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে ওই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
[ আরও খবরঃ জালনোট ও বাংলাদেশী টাকা সহ গ্রেফতার ১ ]
চাঁচল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অজিত বিশ্বাস জানিয়েছেন, লিখিত অভিযোগ পাইনি। তবে বিষয়টি দেখছি। যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন