আমাদের মালদা ডিজিট্যাল
Mar 31, 2023
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই আম বাগানের মালিকের নাম বাপ্পা। এলাকায় তিনি বাপ্পা মাস্টার নামে পরিচিত। যদিও তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। তবে এক গাছ ব্যবসায়ী আশরাফুল শেখ জানিয়েছেন, বন দফতরের চাঁচল রেঞ্জ থেকে অনুমতি নিয়েই তাঁরা কাছ কাটছেন। তাঁদের কাছে সেই কাগজপত্র রয়েছে। ১৪টি গাছ কাটা হচ্ছে। ফলন্ত গাছ কীভাবে কাটার অনুমতি দেওয়া দিয়ে তাঁদের কিছু বলে লাভ নেই। বন দফতর এসব দেখবে।
ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করেই গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ওই গাছগুলোতে ফল নেই৷
যদিও জেলা বনাধিকারিক সিদ্ধার্থ বি জানান, বিষয়টি তিনি সংবাদমাধ্যমের থেকেই জানতে পারলেন। বিষয়টি তিনি তিনি এখনই খোঁজ নেবেন। তবে মুকুল বা ফল ধরা অবস্থায় কোনও গাছ কাটার অনুমতি দেওয়া যায় না৷
পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের চাঁচল শাখার সম্পাদক নীহাররঞ্জন দাস জানান, এলাকার পরিবেশ প্রেমীরা গাছ কাটা রুখতে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলন্ত গাছ কাটতে অনুমতি দেওয়ার এক্তিয়ার বন দফতরের নেই৷ তারপরেও কীভাবে এতগুলো গাছ কাটা চলছে তা নিয়ে তাঁরা খোঁজ নিচ্ছেন। এনিয়ে তাঁরা আন্দোলনে নামবেন।
আমাদের মালদা এখন টেলিগ্রামেও। জেলার প্রতিদিনের নিউজ পড়ুন আমাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে। সাবস্ক্রাইব করতে ক্লিক করুন